আল্লাহ সোবহান ওয়াতায়ালার ভালবাসা যেকোন মুমিনের সব চাইতে বড় কামনা,সব চাইতে বড় চাওয়া,সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হওয়া উচিৎ।আর আল্লাহ সোবহানওতায়ালা যখন কোন বান্দাকে ভালবাসেন,আল্লাহ সোবহানওতায়ালা যখন কাউকে পছন্দ করেন,তখন বেশ কিছু আলামত আছে বেশকিছু চিহ্ন আছে যেগুলো দেখে আমরা অনুমান করতে পারি ধারনা করতে পারি আল্লাহ সোবহানওতায়ালা কাকে ভালবাসেন আর কাকে ভালবাসেন না।আল্লাহ সোবহানওতায়ালার ভালবাসার যেসব আলামতের কথা নবী করিম (সা:) এর হাসিসে এসেছে সেখানে ৪টি আলামতের উল্লেখ রয়েছে:
(১) রাসুলে করিম (সা:) এরশাদ করেছেন,আল্লাহ সোবহানওতায়ালা যখন কোন বান্দাকে ভালবাসেন,তখন তিনি জিব্রাইল (আ:)কে নির্দেশ করে বলেন যে,অমুকের আমলের কারনে,তার চিন্তা ধারার কারনে,তার চলা ফেরার বিশুদ্ধ উপায় এবং পদ্ধতির কারনে আমি তাকে ভালবাসি।
আল্লাহ সোবহানওতায়ালা যখন ভালবাসার কথা জানিয়ে দেন,তখন তিনি জিব্রাইল (আ:)কে নির্দেশ করেন,তুমিও তাকে ভালবাস,তখন জিব্রাইল (আ:)আসমানে ঘোষনা দেন যে,আল্লাহ অমুককে ভালবেসেছেন,তাই আল্লাহ নির্দেশ করেছেন ভালাবাসার,তোমরাও তাকে ভালবাস,আসমানওয়ালারা অর্থাৎ ফেরেশতারা সকলেই তার প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করেন,তখন আল্লাহ সোবহানওতায়ালা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৃথিবীতে যারা বসবাস করেন,তাদের অন্তরেও ঐ ব্যাক্তির প্রতি ভালবাসা পয়দা করে দেন।
আর যদি কাউকে আল্লাহ সোবহানওয়াতাআলা ঘৃনা করেন,অপছন্দ করেন,একইভাবে অর্থাৎ জিব্রাইল (আ:) কে আল্লাহ ডেকে বলেন,আমি অমুককে তার কর্মের কারনে অপছন্দ করি তুমিও তাকে অপছন্দ করো। আসমান ওয়ালারাও তাকে অপছন্দ করে তারপর জমিনওয়ারা বা পৃথিবী বাসীরাও তাকে অপছন্দ করতে থাকে।
এ হাদিস থেকে বুঝা গেল আল্লাহ সুবহান ওয়াতায়ালা যাকে ভালবাসেন তার একটা আলামত হলো: যে পৃথিবীতে বেশীরভাগ মানুষ বা সচারাচর যাকে তারা চিনে জানে তাদের সকলের ভালবাসা তার প্রতি আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তার প্রতি সৃষ্টি করে দেন। এখন প্রশ্ন হলো: অনেক তথাকথিত তারকা,তথাকথিত জনপ্রিয় শিল্পি বিভিন্ন সেক্টরের আমরা দেখি তারা খুব জনপ্রিয়। তাদেরকে মানুষ অনেক ভালবাসে তাদের অনেক ফ্যান ভক্তও পাওয়া যায়। তাহলে তার মানে কি আল্লাহ সুবহানা ওয়াতায়ালা খুব বেশী ভালবেসেছেন ?
ব্যাপারটাকি তাই ? ব্যাপারটা তা না।
আসলে এখানে জমিনওয়ালাদের ভালবাসা বলতে মু’মিনদের ইমানদারদের নেককারদের ভালবাসা বুঝানো হয়েছে। যারা সৎকর্মশীল যারা ভাল কাজ করতে চায়, যারা আদর্শবান, যারা মুত্তাকী, যারা পরহেজগার, এদের ভালাবাসা সচারাচর আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়লা নিজে দান করেন। তারা আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রিয় হয়েছেন তার কর্মের মাধ্যমে। তখন আল্লাহ তায়ালা অদৃশ্য এবং অবর্ননীয় ভালবাসা অর্থাৎ মুমিনদের মুত্তাকীদের ভালবাসা প্রদান করেন। তাহলে ভাল মানুষেরা যাকে ভালবাসবে,নেককাররা যাকে ভালবাসবে,মুত্তাকীরা যাকে ভালবাসবে তখন বুঝতে হবে এলোকটাকে আল্লাহও ভালবাসেন।
এটা হলো আল্লাহর ভালবাসার একটা আলামত। একটা নিশানা। আর এজন্য আমাদেরকে জনপ্রিয়তা মানুষের কাছে চেয়ে বেড়ানোর প্রয়োজন নেই। এ হাদিসে বলা হয়েছে: কেউ যদি চায় সকল ভাল মানুষেরা তাকে ভালবাসুক তাহলে সে ভাল পথে চলুক। সে ভাল পথে চললেই আল্লাহ তায়ালাই তার প্রতি মানুষের ভালবাসা সৃষ্টি করে দেবেন। তার প্রতি অটোমেটিক ভালবাসা আল্লাহ সুবহানাওতায়ালা সৃষ্টি করে দেবেন। আতএব,আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা মানুষের এমন ভালবাসা প্রদান করুন যে ভালবাসা আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার ভালবাসা প্রমান করে।
(২) আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার যখন কাউকে ভালবাসেন,কাউকে পছন্দ করেন,সেটা আমরা কিভাবে বুঝেবো ? তার দ্বিতীয় আলামত হলো:আল্লাহ যাকে ভালবাসেন,তাকে বিপদ আপদ দেন। তাকে মুসিবত দেন।তাকে কষ্ট দেন।এটা হলো আলামত যে,আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার তাকে ভালবাসেন।
এবিষয়ে সুনানী তিরমিজির হাদিসে আছে,রাসুলে আকরাম (সা:)বলেন: ”আর যখন আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার কোন মানুষকে কোন জাতিকে ভালবাসেন,তখন তাদের পরীক্ষা নেন, তাদেরকে মুসিবত দেন, কষ্ট দেন,রোগে,শোকে,কষ্টে ফেলে নানা ভাবে তাদেরকে পরীক্ষায় ফেলেন।
এইযে বিপদ আপদে ফেলে দেওয়া এটা কিন্তু আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার ভালবাসার একটি আলামত।আল্লাহ দেয়া এই পরীক্ষায় কষ্টে যে ব্যাক্তি সন্তুষ্ট হয়ে যায়,আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার ফায়সালাকে মেনে নেয়,তার জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অবধারিত হয়ে যায়। আর যে ব্যাক্তি আল্লাহর এই ফায়সালায়,আল্লাহর এই কষ্ট দেয়ায় সে অস্তুষ্ট হয়ে যায়,আল্লাহর ফায়সালাকে মেনে নিতে পারে না।
ইমানের গুরুত্বপূর্ন একটা পয়েন্ট:এবিষয়টি যে অর্জন করতে পারে না,বরং হা হু তাস করে, অস্থির হয়ে যায়, গাল মন্দ শুরু করে দেয়, আল্লাহর ফায়সালাকে সে এভয়েড করে:আল্লাহ আর লোক দেখে নাই আমার উপর সব বিপদ আসে। এ টাইপের কথা বার্তা বলে,তখন ঐ ব্যাক্তির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে অসন্তুষ্টি অবধারিত হয়ে যায়।আল্লাহ আমাদের মাফ করুক-আমিন।
তাহলে এই হাদিস থেকে বুঝা গেল আমাদের সমাজে অনেক লোক আছে যাদেরকে আমরা দেখি তারা বিপদে আপদে মুসিবতে কষ্টে থাকে,তাদের কষ্ট দুর হয় না,আমরা অনেক সময় বলে ফেলি, এ লোকটা আল্রাহর কাছে কত অপছন্দের,কত আল্লাহ তায়ালার কাছে অপ্রিয়,কত বড় নাফরমান হলে,তার বিপদ আপদ দুর হয় না,আল্লাহ একের পর এক বিপদে ফেলছে। তাহলে বুঝা গেল এরুপ মন্তব্য করা মূর্খতা। এটা কোন মু’মিনের মন্তব্য না। বরং হাদিস থেকে বুঝা যায়,আল্লাহ কোন বান্দাকে ভালবাসলে তাকে পরীক্ষ নেন।তাকে বিপদ দেন,তাকে মুসিবত দেন।
আমাদের জীবনে যখন বিপদ আপদ মুসিবত আসবে,হাসিদটা আমরা মাথায় রাখি।যে আল্লাহ আমাকে পরীক্ষা করছেন,আল্লাহ আমাকে ভালবাসেন।
পরীক্ষাতো তার জন্য।যে ভর্তি হয়,যে রেজি:করে,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাকে নিজের মনে করে,তারই পরীক্ষা নেয়। যাকে নিজের মনে করে না তার পরীক্ষার কোন ব্যাবস্থা থাকে না।
আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা যার পরীক্ষা নিচ্ছেন,যাকে বিপদে ফেলছেন,এর মানে হচ্ছে: আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে নিজের মনে করেন। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে তার বান্দা হিসাবে টেষ্ট করেন,যাচাই করেন। “আল্লাহ আমার জন্য আপনি যে ফায়সালা করেছেন সেটা আমি নিজের জন্য যে ফায়সালা করেছি তার চাইতে বেটার হবে এত কোন সন্দেহ হয় নাই। কারন আমার ভাল আমি যতটুকু বুঝি,তার চাইতে আপনি অনেক ভাল বুঝেন।
অতএব আমার এই বিপদের মধ্যে কোন কল্যান নিহিত আছে,এটাকে মেনে নিয়েই সন্তুষ্ট চিত্তে,আল্লাহর ফায়সালাকে গ্রহন করে নেওয়া এটাই হলো মুমিনের পরিচয়। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা আমাদেরকে ভালবাসেন তার প্রমান হবে,আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জীবনে ছোট বড় বিভিন্নভাবে পরীক্ষা নেওয়া। আমরা জানি কুরআনে করিমে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা বিভিন্ন নবী রাসুল গনের ঘটনা বলেছেন। সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা যার জীবনে এসেছিল তিনি হচ্ছেন,হযরত ইব্রাহিম (আ:)।
হযরত ইব্রাহিম (আ:) সম্পর্কে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা কুরআনে করিমে একাধিক জায়গায় বলেছেন,কি কি পরীক্ষা নিয়েছেন ?
যখন আল্লাহ সুবহানা ওতায়লা ইব্রাহিম (আ:) এর পরীক্ষা নিয়েছেন।কেন ইব্রহিম (আ:) এর পরীক্ষা নিয়েছেন ? আল্লাহ সুবহানা ওতায়লা তো ফেরআউনের পরীক্ষা নেন নাই। আল্লাহ তো বলেন নাই আল্লাহ নমরুদের পরীক্ষা নিয়েছেন।
আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা কুরআনে কোথাও বলেন নাই যে,আবু জাহেলের পরীক্ষা নিয়েছেন,আবু লাহাবের পরীক্ষা নিয়েছেন।তারাতো ষ্টুডেন্টই না।তারাতো আল্লাহর নেককার বান্দাই না। মুমিন বান্দাই না। যার কারনে তাদের পরীক্ষা নেয়ার প্রশ্নই নাই।
যার জবিনে বিপদ আছে, ইমানদার যদি হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে,সে আল্লাহর কাছে কোন না কোন কারনে প্রিয় হয়েছেন।আল্লাহ তাকে পরীক্ষা করছেন বিধায়,অস্থির এবং ব্যাকুল হওয়া যাবে না।
আল্লাহ তা’য়ালা আমাদের ধৈর্য্য ধারন করার তৌফিক দান করুন-অমিন।
তাহলে দ্বীতিয় আলামতটি আমারা পেলাম : আল্লাহর ভালবাসা।
(৩) তৃতীয় আলামতটি বড় জটিল এবং কঠিন। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে দুনিয়া থেকে দুরে সরিয়ে রাখেন। দুনিয়ার সাথে মিশে একাকার হয়ে হাবুডুবু খাওয়া থেকে আল্লাহ তাকে হেফাজত করেন।আমাদের অনেকেই আমরা দুনিয়া চাই।পদ,পদবী,অর্থ ,কড়ি,প্রভাব,প্রতিপত্তি কে না চাই, সবাই চাই এগুলো।
কিন্তু আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা ভালবেসে কিছু মানুষকে এগুলো থেকে দুরে সরিয়ে রাখেন। সে চাইলেও ব্যাটে বলে হয় না। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে দুনিয়া থেকে পরিকল্পিত ভাবে বাই প্লান ইচ্ছাকৃতভাবে দুনিয়া থেকে দুরে সরিয়ে রাখেন। কেন ? তার জন্য ঐ জায়গায় গেলে ক্ষতি হবে। সে দুনিয়ার সাথে যদি মিশে যায়,তাহলে সে ধ্বংস হয়ে যাবে। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে বাঁচিয়ে রাখেন।
এ প্রসংগে অনেক হাদিস রয়েছে: রাসুলে আকরাম (সা:) বলেছেন: তোমাদের কেউ,তোমাদের প্রিয়জনরা অসুস্থ হলে,যেই রোগে পানি স্পর্শ করলে অসুবিধা হবে তার , তাকে যেরকম পানি থেকে তোমরা বাঁচিয়ে রাখ,আল্লাহ যখন কোন মানুষকে ভালবাসেন, সে মানুষটা আল্লাহ তা’য়ালা দুনিয়া থেকে সেরকম বাঁচিয়ে রাখেন।
এখন চিন্তা করেন,আপনার জীবনের যে অপ্রাপ্তি,আমার জীবনের যে অপ্রাপ্তি,যত চাওয়া আমাদের পুরন হলো না, আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা ভালবাসেন বলে যদি সরিয়ে রাখেন,তাহলে অমি যা হারালাম তার চাইতে পেলাম অনেক বেশী কিছু। আল্লাহর ভালবাসা পেলাম,আল্লাহর পছন্দনীয় মানুষের তালিকায় চলে গেলাম। অনন্ত অসীম কালের সুখ সমৃদ্ধি আমার হয়ে গেল। অতএব দুনিয়ার কোন কিছ না পেলে মুমিন কখনো বিচলিত হয়ে পাগলপারা হয়ে যাবে না। আমরা যে অস্থির হয়ে যাই এটা হলো আমাদের ইমানের দুর্বলতা। এছাড়া আর কিছু না। আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন।- অমিন।
এবিষয়ে অনেক হাদিস রয়েছে। সব হাদিসের মূল বক্তব্য একটাই আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাদের সচারাচর দুনিয়া থেকে একটু দুরে রাখেন, এর মানে কিন্তু এটা না যে আল্লাহ তা’লা কাউকে দুনিয়া দিলে,সে আল্লাহর কাছে ঘৃনিত ব্যাক্তি - না তা নয়।
আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তার প্রিয় বান্দা কাউকে কাউকে দুনিয়া দিয়েছেনও। যেমন:ওসমান (রা:)।তাকে আল্লাহ তা’লা দুনিয়া দিয়েছেন আবার তাকে আল্লাহ তা’লা ভালওবাসতেন।
হযরত সোলায়মান (আ:) কে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা দুনিয়া দিয়েছেন,আবার তাকে ভালবাসতেন।
হযরত দাউদ (আ:) কে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা দুনিয়া দিয়েছেন,আবার তাকে ভালবাসতেন।
এভাবে বহু মানুষকে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা দুনিয়া দিয়েছেন,আবার তাকে ভালবাসতেন, বিধায় যাদের পয়সা কড়ি আছে তারা সব আল্লাহর শতরু এরকম ভাবার কোন কারন নাই,তবে হা সচারাচর বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা যাকে ভালবাসেন,তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে রাখেন। কারন দুনিয়া যত দিবে সে ভোগ করবে সীমিত,হিসাব দিতে হবে অনন্ত অসীম কালের কঠিন পরিস্থিতিতে।
(৪) আল্লাহর ভালবাসার আর একটি আলামত হলো: নেক কাজ করার সুযোগ পাওয়া। আল্লাহ যদি কাউকে নেক কাজ করার সুযোগ দেন,ভাল কাজ করার সুযোগ দেন,তৌপিক হয় ভাল কাজ করার,ভাল পথে চলার এর মানে হলো আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা তাকে ভাল বাসেন। বিভিন্ন হাসিদ থেকে এবিষয়টি জানা যায়: রাসুলে আকরাম (সা:) বলেছেন: “আল্লাহ যদি কারো কল্যান চান বা কাউকে দিয়ে কল্যান করাতে চান,তাকে দ্বীনে জ্ঞান,দ্বীনের ইলেম,দ্বীনের বুঝ তাকে দান করেন।”
দ্বীনের ইলম পাওয়া ভাল কাজ করতে পারা,এটাও আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালার ভালবাসা পাওয়ার অন্যতম একটি আলামত এবং লক্ষন।
আল্লাহ সুবহানা ওতায়ালা আমাদের সবাইকে তার প্রিয় বান্দা হওয়ার তৌফিক দান করুন- আমিন।

No comments:
Post a Comment